শুক্রবার, ৭ মে, ২০২১

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ টীকা বিষয়ক সাধারণ প্রশ্নগুলোর উত্তর

 অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটি ভারতীয় উপমহাদেশে কোভিশিল্ড এবং ইউরোপীয় অঞ্চলে ভ্যাক্সজেরভিয়া নামে বাজারজাতঃ করা হয়েছে। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের যে টীকা দেয়া হয়েছে সেটি কোভিশিল্ড। ভারতের সেরাম ইন্সটিউট এই কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটির প্রস্তুতকারক। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশান একটি “এমার্জেন্সী ইউজ লিস্টিং” জারি করে ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী অক্সফোর্ড-এস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটিকে অনুমোদন দেয়।

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন কোভিশিল্ড বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর



কোভিড-১৯ পরবর্তী দুর্বল ফুসফুসকে শক্তিশালী করার খাবার ও ব্যায়াম

অক্সকোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিন কিভাবে কাজ করে ?

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ টীকা একটি ভাইরাল ভেক্টর ভ্যাক্সিন। করোনা ভাইরাসের শরীরে কাঁটার মত কিছু অংশ থাকে। এগুলোকে বলে স্পাইক প্রোটিন। এর মাধ্যমেই ভাইরাস আমাদের ফুসফুসের কোষের সাথে যুক্ত হয়।

বিজ্ঞানীরা এই স্পাইক প্রোটিনকে করোনা ভাইরাস থেকে আলাদা করেছেন। তারপর একটি নিরীহ ধরণের এডেনোভাইরাসের ভেতর এই প্রোটিনটি ঢুকিয়ে দিয়েছেন। ভেক্টর বা বাহন তৈরী হয়ে গেল। এরপর এই জিনিসটিকেই ইনজেকশানের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করিয়ে দেয়া হয়।

করোনার এই ভ্যাক্সিনটি শরীরে প্রবেশ করার পর মানুষের কোষের সাথে তার যোগাযোগ হয়। মানব কোষের নিউক্লিয়াসের ভেতর একটি সংকেত পৌঁছায়। মানুষের কোষ তখন করোনার ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন তৈরী করে।

করোনার স্পাইক প্রোটিনটি তৈরী শুরু হওয়ার পরপরই আমাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় হয়ে যায়। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় এই স্পাইক প্রোটিনের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরী করে। একই সাথে টি-সেল সক্রিয় হয়। সক্রিয় টি-সেল বা টি লিম্ফেোসাইটগুলো এসে এই স্পাইক প্রোটিনওয়ালা কোষগুলোকে ধ্বংস করে দেয়।

পরবর্তীতে যদি এই রোগীর শরীরের করোনা ভাইরাস প্রবেশ করে, তাহলে পূর্বঅভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ অ্যান্টিবডি আর টি-সেল গুলো এসে ভাইরাসকে ধ্বংস করে দেয়। ভাইরাস কোষকে আক্রমণ ও শরীরের বিভাজিত হয়ে করোনা ভাইরাস ইনফেকশাস ডিজিজ বা কোভিড তৈরী করার সুযোগ পায় না।

কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠার পরের লাইফস্টাইল

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিন ও রক্ত জমাট বাঁধার ঘটনাটা কি?

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনকার ভ্যাক্সিনটি একটি নিরাপদ ভ্যাক্সিন। একাধিক স্বাস্থ্য সংস্থা ও গবেষণায় সেটি নিশ্চিত করা হয়েছে। অত্যান্ত বিরল ক্ষেত্রে ( এক লক্ষ মানুষের মাঝে একজন) ভ্যাক্সিন নেয়ার ফলশ্রুতিতে রক্ত জমাট বাঁধার খবর পাওয়া গেছে। তথাপি, ভ্যাক্সিনের উপকারের মাত্রা, তার এইটুক ঝুঁকির চেয়ে অনেক বেশী।

রক্ত জমাট বাঁধার বিষয়টি কি ? যে রক্ত-জমাট বা ব্লাড ক্লট নিয়ে সবচেয়ে বেশী তোলপাড় হয়েছে, তার নাম - সেরেব্রাল ভেনাস সাইনাস থ্রম্বোসিস। বা সিভিএসটি। যে রক্তনালীগুলো (ভেইন) মস্তিষ্ক থেকে রক্ত হার্টে নিয়ে যায় সেখানে রক্তপিন্ডের উপস্থিতিই সিভিএসটি। এটি অবশ্যই একটি মারাত্নক ঘটনা। অনেক পেটের ‘ভেইনে’ এবং শরীরের আর্টারীতেও রক্তপিন্ডের উপস্থিতির ঘটনা শোনা গেছে। এখন পর্যন্ত এরকম যত রোগী শনাক্ত হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই রক্তপিন্ডের উপস্থিতির সাথে থ্রম্বোসাইটোপেনিয়াও ছিল। থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া অর্থ রক্তে প্লেটলেট বা রক্ত জামট বাঁধার উপাদানের পরিমাণ কমে যাওয়া।

প্লেটলেট কম থাকা মানে রোগী রক্তক্ষরণের ঝুঁকিতে রয়েছেন। কারণ প্লেটলেট কম থাকলে শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে সমস্যা হয়। এখন এই বিষয়টি একটু উদ্ভটই। মনে হতে পারে প্লেটলেট যদি কমই থাকবে, তাহলে আর রক্তপিন্ড বা ক্লট তৈরী হচ্ছে কেন? দুটো একটা অন্যটার উল্টো হয়ে গেল না ? কিন্তু মানুষের শরীর আমাদের কল্পনার চেয়েও বিচিত্র। কিছু বিরল ক্ষেত্রে এরকম বিপরীত ঘটনা একসাথে সমসময়ে ঘটতে থাকে।

অনুরূপ আরেকটি উদাহরণ হচ্ছে হেপারিন ইনডিউসড থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া বা এইচ-আই-টি। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার বৈকল্যের সাথে সম্পর্কিত একটি ঘটনা। হেপারিন একটি ব্লাড-থিনিং ড্রাগ। রক্তপিন্ড বা রক্ত অতিরিক্ত জমে যাওয়ার সমস্যার জন্য হেপারিন দেয়া হয়। এইচ-আই-টি’র ক্ষেত্রে রোগীরা হেপারিনের সাথে যুক্ত হওয়া একটি প্লেটলেট প্রোটিন ( পি ফোর) এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরী করতে থাকেন। এই ফলে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াকে উস্কে দেয়া হয়। ওদিকে প্লেটলেটগুলোকে ধ্বংস করতে থাকে অ্যান্টিবডি।

বিজ্ঞানীদের অনেকেই বলছেন, অল্প যে ক’জন মানুষের মাঝে অক্সফোর্ডর ভ্যাক্সিন বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও এমন কিছুই ঘটে থাকবে। ভ্যাক্সিনের বিরুদ্ধে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাটি একটি অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এই প্রতিক্রিয়ার ফলেই তাদের প্লেটলেট কমে যাচ্ছে আবার সাথে রক্তপিন্ডও সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও প্রমাণ ও প্রতিষ্ঠা করা যায় নি এসবকে ।

রেমডেসিভির কি? কার্যকৌশল ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনের নিরাপত্তা নিয়ে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশানের বক্তব্য :

 অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা ভ্যাক্সিনের রক্তজমাট বিষয়ক সংবাদ ও আতঙ্ক বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ার পর ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশান নিম্নোক্ত বক্তব্যটি দেয় :

“ ইউরোপীয়ান ইউনিয়ানের কয়েকটি দেশ আপাততঃ তাদের দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকা কোভিড-১৯ টীকার ব্যবহার বন্ধ রেখেছে। ভ্যাক্সিন গ্রহণকারী জনগোষ্ঠীর মাঝে অতি স্বল্পসংখ্যক মানুষের শরীরে রক্ত জমাট বাঁধার জটিলতার রিপোর্ট পেয়ে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে আমরা জেনেছি। অন্যদিকে ইউরোপীয়ান ইউনিয়ানের অন্য কিছু দেশ একই সংবাদে সত্ত্বেও তাদের গণটীকাদান কর্মসূচিতে অক্সফোর্ড ভ্যাক্সিনের ব্যবহার অব্যাহত রাখবেন বলেই আমরা জানতে পেরেছি।   

কোভিড-১৯ এর টীকা অন্যান্য রোগ ব্যাধি বা মৃত্যুর কারণ থেকে সুরক্ষা দেয় না। থম্ব্রোএম্বোলিক ইভেন্ট বা রক্তজমাট বাঁধা ও রক্তপিন্ডের সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত ঘটনাবলী ( অক্সফোর্ডের ভ্যাক্সিন পৃথিবীতে আসার বহু আগে থেকেই) সবসময়ই ছিল। বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর তৃতীয় কারণ ভেনাস থ্রম্বোএম্বোলিজম।

বিশদ পরিসরের গণটীকাদান কর্মসূচিগুলো পরিচালিত হচ্ছে যেসব দেশে, তাদের একটি সাধারণ নিত্যনৈমিত্তিক দ্বায়িত্ব হচ্ছে - টীকাদানের পরে কোন ধরণের বিরূপ ঘটনা ঘটলে সেটি সাথে সাথে বাকীদেরকে অবহিত করা। এর মানে সর্বক্ষেত্রে এই নয় যে, বিরূপ ঘটনাগুলো খোদ টীকাদানের সাথে সংশ্লিষ্ট। তবে অবশ্যই সবধরণের বিরূপ ঘটনা নিয়েই গবেষনা ও কারণ অনুসন্ধান করা উচিত। অক্সফোর্ড ভ্যাক্সিনের ফলে অতি স্বল্প সংখ্যক মানুষের মাঝে জটিলতার খবরও যে আমরা জানতে পারছি, সেটি এ-ই প্রমাণ করে যে আমাদের সার্ভিলেন্স ব্যবস্থাটি অত্যান্ত চমৎকার কাজ করে এবং কার্যকরি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলো জায়গামতই রয়েছে।

ইউরোপীয়ান মেডিসিন এজেন্সী এবং নিয়ন্ত্রণকদের সাথে ডব্লিউ-এইচ-ও নিয়মিত যোগাযোগে রাখছে যেন, কোভিড-১৯ টীকার নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সর্বশেষ তথ্যটি বিশ্বের যেকোন স্থান থেকে অতি দ্রুত আমরা পেয়ে যেতে পারি। ডব্লিউ-এইচ-ও’র ‘টীকা নিরাপত্তা বিষয়ক বৈশ্বিক উপদেষ্টা কমিটি’র ‘কোভিড-১৯ উপকমিটি’ এই মুহুর্তে আমাদের হাতে থাকা সমস্ত টীকা ও জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক সমস্ত তথ্য অত্যান্ত মনযোগের সাথে পর্যালোচনা করছে। এই পর্যালোচনা সম্পূর্ণ হওয়া মাত্রই, আমরা আমাদের গবেষণার ফলাফল জনগনকে জানিয়ে দেব।

আপাতঃ সময়ের জন্য, ওয়ার্লড হেলথ অর্গানাইজেশান মনে করছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিনের সুবিধা ও উপকার, তার সাথে সংশিষ্ট ঝুঁকির চেয়ে অনেক বেশী এবং আমরা সুপারিশ করব এই টীকার ব্যবহার আপনারা অব্যাহত রাখুন।


(অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ টীকা বিষয়ে নীচের প্রশ্নোত্তরগুলো ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশানের  সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী উপস্থাপন করা হচ্ছে)


সর্বপ্রথম ভ্যাক্সিন কারা পাবেন? 

কোভিড-১৯ এর ভ্যাক্সিনের যোগানটি সীমিত। সুতরাং সবার প্রথমে স্বাস্থ্য কর্মী যারা সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদেরকে এবং বয়স্ক মানুষ (৬৫ বা তদোর্ধ্ব)-দেরকে কোভিড-১৯ টীকা প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হচ্ছে।


এই দুই দল বাদেও আর কারা ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন?

যারা ইতিমধ্যেই এমন সব রোগে ভুগছেন যেমন - হৃদযন্ত্রের রোগ, স্থূলতা, শ্বাসতন্ত্রের রোগ এবং ডায়াবেটিস - যেগুলি কোভিড-১৯ থেকে মৃত্যুর ঝুঁকিকে আরও বাড়িয়ে দেয়, তাদেরকে টীকা প্রদান করা উচিত।

এইচ-আই-ভি আক্রান্ত বা অন্য কোন উপায়ে যাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল তাদের ক্ষেত্রে, যদি তারা টীকার সুপারিশকৃত কোন দলের অংশ হন, যথাযথ তথ্য সংগ্রহ ও কাউন্সেলিং সাপেক্ষে এই ভ্যাক্সিন দেয়া যেতে পারে।


আগে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত কেউ কি অ্যাস্ট্রাজেনেকার টীকা কোভিশিল্ড নিতে পারবেন ?

অতীতে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত মানুষরা কোভিড-১৯ টীকা নিতে পারবেন। কিন্তু চাইলে, তারা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার সময় থেকে ছয় মাস পর্যন্ত টীকা না নিয়েও থাকতে পারেন। এভাবে, অন্যদের যাদের টীকা এই মুহুর্তে গ্রহণ করা প্রয়োজন তাদের জন্য সুযোগ করে দেয়া যায়।


সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েরা কি নিতে পারবেন অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিন?  

টীকার জন্য সুপারিশকৃত গ্রুপের যদি অংশ হয়ে থাকেন, তাহলে নতুন মায়েরা এই ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। অ্যাস্ট্রাজেনেকার টীকা গ্রহণের পর সন্তানকে বুকের দুধ পান করানোর বিষয়ে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই ডব্লিউ-এইচ-ও’র।


গর্ভবতী নারীরা কি কোভিড-১৯ টীকা নিতে পারবেন?

গর্ভবতী নারীরা কোভিড-১৯ এর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। গর্ভবতী অবস্থায় এই কোভিড-১৯ টীকার ঝুঁকি বিষয়ে খুব বেশী তথ্য আমাদের হাতে নেই।

ভ্যাক্সিন গ্রহণের ঝুঁকির চেয়ে যদি ভ্যাক্সিন গ্রহণ না করাই ঝুঁকিপূর্ণ হয় সেক্ষেত্রে এই টীকা নিতে পারেন গর্ভবতী মায়েরা। যেমন স্বাস্থ্যকর্মী ও অন্য ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার গর্ভবতীগণ, চিকিৎসকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন গ্রহণ করতে পারেন।


কাদের জন্য অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিনটি সুপারিশকৃত নয়? 

অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনের বিভিন্ন উপাদানগুলোর কোন একটির প্রতি অতীতে তীব্র এলার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন এমন যে কারও জন্য ভ্যাক্সিনটি সুপারিশকৃত নয়।

আঠারো নীচের কারো জন্য এই ভ্যাক্সিনটি গ্রহণের সুপারিশ করছে না ওয়ার্লড হেলথ অর্গানাইজেশান।


অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ টীকার দ্বীতিয় ডোজ কখন নেয়া যায় ?

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটি দুটি ডোজে দেয়া হয়। ইন্ট্রামাস্কুকার বা পেশীর ওপর ইনজেকশানটি প্রয়োগ করা হয়। প্রতিটি ভায়ালে ০.৫ মিলি ভ্যাক্সিন থাকে। প্রথম ডোজোর আট থেকে বার সপ্তাহ পরে ভ্যাক্সিনটি নেয়া যেতে পারে।


তথ্যসুত্র : 

১। ওয়ার্লড হেলথ অর্গানাইজেশানের বক্তব্য

২।এস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিন নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা

৩। ব্লাড ক্লট নিয়ে নিউ ইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট

৪। রক্ত জমাট বিষয়ক গবেষণা

৫। বিবিসির রিপোর্ট

২টি মন্তব্য:

  1. i have taken this vaccine twice but after 17 days i was attacted by covid 19.but i did not feel major problems.the symptomw were miled.so i think it really works well although some people do not want to understand this talk.

    উত্তরমুছুন
  2. টিকা নিলে কোভিডের উপসর্গ গুরুতর রূপ ধারণ করে না। একাধিক সমীক্ষায় এটি প্রমাণিত বর্তমানে।
    ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

    উত্তরমুছুন

নিউরোলজির বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষা

  লোকালাইজিং   লেশান্স   ইন দি সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম - ( সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে ক্ষত বা লেশানের অবস্থান নির্ণয় )   রোগীর হিস্ট্রি নি...