বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

নিউরোলজির বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষা

 লোকালাইজিং লেশান্স ইন দি সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম- (সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে ক্ষত বা লেশানের অবস্থান নির্ণয়)

 

রোগীর হিস্ট্রি নিয়েএবং তাকে এক্সামিন করার পরক্লিনিশিয়ানের মনেযেকোন প্যাথলজির প্রকৃতি এবং স্নায়ুতন্ত্রের কোথায় এই প্যাথলজির অবস্থানসেই সমন্ধে একটি ধারণা তৈরী হবে। ব্রেইনস্টেমের এনাটমি অত্যান্ত কুটিল (ইন্ট্রিকেট)। এখানে ক্ষতের অবস্থান (সাইট অফ লেশান) নির্ণয় করাটা বেশ কঠিন।

 

ব্রেইনস্টেমের লেশানগুলো কিছু নির্দিষ্ট উপসর্গ নিয়ে প্রকাশ পায়। উপসর্গগুলোর কারণ সাধারণতঃ ক্রেনিয়াল নার্ভ, সেরেবেলার বা আপার মটর নিউরনের ডিসফাংশান বা অকার্যকারিতা। মূলতঃ ভাস্কুলার ডিজিজ বা রক্তনালীর রোগের কারণে এই লেশানগুলো হয়ে থাকে।

 



 

 

শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১

নিউরোলজি -র সহজপাঠ : মস্তিষ্কের গঠন

 আমাদের স্নায়ুতন্ত্র কয়েক বিলিয়ান কোষ নিয়ে গঠিতএগুলো স্পেশালাইজড সেলঅর্থাৎ সুনির্দিষ্ট একটি কাজ সম্পাদনে পারদর্শী এই কোষগুলোস্নায়ুতন্ত্রের কোষগুলো মিলে একটি সংযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলেআ স্পেকটাকুলার নেটওয়ার্ক অফ কানেকশান্সপ্রতিটি মানব মস্তিষ্কের যে পরিমাণ কানেকশান আছে, পৃথিবীতে তার সমপরিমাণ বালুকণাও হয়তো নেই

 

মস্তিষ্কের গঠন


স্নায়ুতন্ত্রের কোষ বলতেই আমরা নিউরনকে বুঝে থাকি নিউরন ছাড়াও নার্ভাস সিস্টেমে তিন ধরণের গ্লিয়াল কোষ থাকে,


বুধবার, ১২ মে, ২০২১

করোনা ভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট : বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক মহলের বক্তব্য

  করোনা ভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট বা বি.১.৬১৭ এর রোগী বাংলাদেশ বেশ কয়েকজন শনাক্ত হয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে করোনার দ্বীতিয় ঢেউয়ে যে অভূতপূর্ব বিপর্যয় দেখা দিয়েছে তার মূলে এই নতুন ভাইরাসটি রয়েছে বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারনা। বাংলাদেশে এই ভারতীয় করোনা ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হওয়া একটি অতীব দুঃসাংবাদ। আমাদের প্রতিবেশী ভারতীয়দের মত, আমরাও কমন সেন্স বা সাধারণ বোধশক্তি বিবর্জিত একটি জগতে বাস করি। অত্যান্ত দুঃখের সাথেই বলতে হয়, আগামী কয়েকদিনের মাঝেই এই ভ্যারিয়েন্ট আমাদের বাংলাদেশে বিপুল ভাবে ছড়িয়ে পড়ার একটি সম্ভাবনা রয়েছে। এই মুহুর্তে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করা ছাড়া আর কিছু করার আছে বলে মনে হয় না। স্রষ্টাকে স্মরণ করার সময়কালীন বিশ্রাম ও বিরতিতে চলুন দেখে নেই বিশ্বজুড়ে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সর্বশেষ কি জানাচ্ছে বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলো।

আরও পড়ুন : ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি? কিভাবে প্রতিরোধ করবেন? বিস্তারিত জানুন

করোনা ভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট

মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১

করোনায় নতুন আতঙ্ক ব্ল্যাক ফাঙ্গাস : সতর্কতা , প্রতিরোধ ও চিকিৎসা

 কোভিড-১৯ এর বাজারে নতুন আতঙ্ক ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। ইদানীংকালে ভারতে এই ফাঙ্গাসের সংক্রমণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দিল্লী এবং মহারাষ্ট্রে কোভিড-১৯ থেকে সেরে উঠছেন এমন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রোগী ফাঙ্গাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন। রোগীদের অনেকেই এই সংক্রমণের কারণে চোখ হারিয়েছেন। কারও ক্ষেত্রে চোয়ালের হাড় অপসারণ করতে হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আক্রান্তদের মৃত্যুহার শতকরা ৫০ শতাংশ।

আমাদের দেশেও যেহেতু ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের ভাইরাস পাওয়া গেছে, অনেকেই তাই ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে আতঙ্কিত। যদিও ভ্যারিয়েন্টের সাথে  ফাঙ্গাসের 'প্রত্যক্ষ' সম্পর্ক নেই।  এই ফাঙ্গাস একটি ভয়ঙ্কর বিষয় বটে। কিন্তু আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নয়। সব কোভিড-১৯ রোগীই যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হবেন এমন না। এবং আরেকটি ভালো জিনিস হচ্ছে ফাঙ্গাসটি ছোঁয়াচে নয়। এটি মানুষে-মানুষে বা প্রাণী থেকে মানুষে ছড়ায় এমন কোন জীবাণুঘটিত বিষয় নয়। সঠিক তথ্য় ও জ্ঞানই এই সমস্যার বিরুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের বিষয়ে এই পর্যন্ত পাওয়া সমস্ত তথ্যের ভিত্তিতে দেখে নেয়া যাক - এটি কি, কাদের হয়, কিভাবে একে প্রতিরোধ করা যায় এবং কেউ যদি একান্তই আক্রান্ত হয়ে যান তাহলে কি চিকিৎসা দেয়া হবে।

আরও পড়ুন : করোনা আক্রান্ত ফুসফুসের স্বাস্থ্য পুরুদ্ধারের উপায়

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস একটি ছত্রাক ঘটিত রোগ। ডাক্তাররা বলেন মিউকরমাইকোসিস। আগে নাম ছিল জাইগোমাইকেোসিস। এই ছত্রাকের সংক্রমণ অত্যন্ত গুরুতর রূপ নেয়। কিন্তু একই সাথে সংক্রমণটি অত্যান্ত বিরলও। যে মোল্ড বা ছত্রাক দিয়ে সংক্রমণটি হয়, তাদের নাম  মিউকরমাইকোসাইট। এই ছত্রাকগুলো পরিবেশে বসবাস করে। মূলতঃ যাদের আগে থেকেই কোন স্বাস্থ্য সমস্যা আছে, বা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এমন কোন ঔষধ যারা নিয়মিত গ্রহণ করছেন তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি হতে পারে। মলূতঃ আমাদের নাকের দুই পাশের সাইনাস, ‌এবং ফুসফুস আক্রান্ত হয় এই ফাঙ্গাসের মাধ্যমে। পরিবেশ থেকে শ্বাসের মাধ্যমে ফাংগাসের স্পোর গ্রহণ করার পর এই ঘটনাটা ঘটে। তবে শরীরে কেটে গেলে, পুড়ে গেলে,বা ত্বকের অন্য কোন আঘাতের পর সেখানেও সংক্রমণ হতে পারে এই ছত্রাকের।

কোভিড-১৯ রোগীদের ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণে

রবিবার, ৯ মে, ২০২১

কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিবে যে ৬টি মসলা

  রোনা আক্রান্ত দেশগুলো নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল। বিশ্বময় ১৬৩ টি দেশকে বেছে নেন গবেষকগণ। দেশগুলো থেকে কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট মোট মৃত্যু, মোট আক্রান্ত রোগী, এবং রোগ থেকে সেরে ওঠা মানুষদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এই সময় প্রতি মিলিয়ান জনসংখ্যয় শনাক্ত করা মোট কোভিড-১৯ কেস এবং মাথপিছু মসলা গ্রহণের মাঝে একটি সম্পর্ক দেখতে পান বিজ্ঞানীরা। খাদ্য তালিকায় নিয়মিত নির্দিষ্ট কিছু মসলার ব্যবহার করছেন এমন গোষ্ঠীগুলোতে কোভিডের কম প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা যায়।(সূত্র)

 কোভিড-১৯ এবং মসলার রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা নিয়ে বিশ্বজুড়ে গবেষণা চলছিল এবং চলমান। অনেকগুলোর ফলাফল যথেষ্ট আশাব্যাঞ্জক। বিভিন্ন গবেষণা জার্নালের প্রতিবেদনগুলো বিবেচনা করলে, ছয়টি মসলাকে আমরা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে সরাসরি সুরক্ষা দিতে সক্ষম হিসেবে চিহ্নিত করতে পারি। এই লেখায় মসলাগুলো কি কি এবং কিভাবে তারা সুরক্ষা দিবে সেটি উপস্থাপন করা হচ্ছে।

শুক্রবার, ৭ মে, ২০২১

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ টীকা বিষয়ক সাধারণ প্রশ্নগুলোর উত্তর

 অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটি ভারতীয় উপমহাদেশে কোভিশিল্ড এবং ইউরোপীয় অঞ্চলে ভ্যাক্সজেরভিয়া নামে বাজারজাতঃ করা হয়েছে। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের যে টীকা দেয়া হয়েছে সেটি কোভিশিল্ড। ভারতের সেরাম ইন্সটিউট এই কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটির প্রস্তুতকারক। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশান একটি “এমার্জেন্সী ইউজ লিস্টিং” জারি করে ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী অক্সফোর্ড-এস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনটিকে অনুমোদন দেয়।

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন কোভিশিল্ড বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর



কোভিড-১৯ পরবর্তী দুর্বল ফুসফুসকে শক্তিশালী করার খাবার ও ব্যায়াম

বৃহস্পতিবার, ৬ মে, ২০২১

করোনা আক্রান্ত ফুসফুসকে শক্তিশালী করুন : লাং-ফুডস এবং ব্রিদিং-এক্সারসাইজ

কোভিড-১৯ মূলতঃ ফুসফুসের রোগ। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর আপনি যদি বাড়িতে চিকিৎসা নিয়েই সুস্থ হয়ে থাকেন, অর্থাৎ হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে নি, সেক্ষেত্রেও ফুসফুসের কিছু না কিছু ক্ষতি হয়ে থাকবেই। এই কারণে, কোভিড-১৯ আক্রান্তকালীন ও সেরে-ওঠা’ - দুই সময়েই ফুসফুসের প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়া প্রয়োজন। যেকোন প্রকার স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারকরণ প্রক্রিয়া বা রিকভারির সময়ে পুষ্টিকর প্রাকৃতিক খাবার এবং ব্যায়ামের বিকল্প নেই। এই লেখায় আমরা এই দু’টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

কোভিড-১৯র পরে ফুসফুসের খাবার : লাং-ফুডস

 

ফুসফুসের গঠন ও কর্মক্ষমতাকে অক্ষুন্ন রাখে এমন পুষ্টি উপাদানগুলো যেসব খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে সেগুলোই লাং-ফুড বা ফুসফুসের খাবারকোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠার পর আপনার ফুসফুসের অবস্থা আগে চেয়ে কিছু হলেও দুর্বল থাকবেএই দুর্বলতা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার জন্য দৈনন্দিন তালিকায় এই খাবারগুলো রাখতে পারেন

নিউরোলজির বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষা

  লোকালাইজিং   লেশান্স   ইন দি সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম - ( সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে ক্ষত বা লেশানের অবস্থান নির্ণয় )   রোগীর হিস্ট্রি নি...