ইলেকট্রেকার্ডিওগ্রাম ( Electrocardiogram) কি?
কার্ডিয়াক রিদাম বা হৃদপিন্ডের সাধারণ ছন্দ এবং কন্ডাকশান বা বৈদ্যুতিক সংকেতের দিক বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়ার জন্য ইলেকট্রেকার্ডিওগ্রাম করা হয়।মায়োলকার্ডিয়াল ইশকেমিয়া এবং ইনফার্কশানের ডায়াগনোসিসে এটিই প্রধান পরীক্ষা।
📌ইসিজি রেকর্ডিঙের , ফিজিওলজিকাল ভিত্তি হচ্ছে, মায়োকার্ডিয়াল টিস্যুগুলির বৈদ্যুতিক ডিপোলারাইজেশানের ফলে একটি ক্ষুদ্র ডাইপোল কারেন্ট তৈরী হয়। এবং এক জোড়া ইলেকট্রোডের সাহায্যে বডি-সার্ফেসে এই বিদ্যুতকে নির্ণয় বা ডিটেক্ট করা যায়।
📌 এই সিগনালগুলিকে এমপ্লিফাই করা হয়। তারপর কাগজে প্রিন্ট করা হয় বা মনিটরে দেখানো হয়।
📌 সাইনাস রিদামের সময়, এস-এ নোড এট্রিয়াল ডিপোলারাইযেশান ঘটায়।
এর ফলে সৃষ্টি হয় একটি পি-ওয়েভ P-Wave । এভি নোডের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে অগ্রসর হয় ডিপোলারাইযেশান। এই ডিপোলারাইজেশান এতই ক্ষুদ্র যে বডি সার্ফসে ডিটেক্টেবেল কোন ডিপোরাইযেশান ওয়েভ থাকে না।
📌 দি বান্ডেল অফ হিয, বান্ডেল ব্রাঞ্চেয এবং পার্কিনয সিস্টেম সক্রিয় হয় এরপর। সূচনা ঘটে ভেন্ট্রিকুলার মায়োকার্ডিয়াল ডিপোলারাইযেশানের । এর ফলে সৃষ্টি হয় “ কিউ-আর-এস কম্পলেক্স” QRS-complex।
📌 ভেন্ট্রিকেলের মাসেল ম্যাস , এট্রিয়ার চেয়ে বেশী। যেকারণে কিউ-আর-এস কম্পলেক্স, পি-ওয়েভের তুলনায় বড়। পি-ওয়েভের সূত্রপাত ( অনসেট) এবং কিউ-আর-এসের সূত্রপাতের মধ্যবর্তী ব্যবধান বা ইন্টারভালকে বলা হয় “ পি-আর ইন্টারভাল” Q-r interval। মূলতঃ এভি নোডাল কন্ডাকশানের সময়কাল প্রতিফলিত হয় “ পিআর ইন্টারভালে”।
📌 লেফট বা রাইট বান্ডেল ব্রাঞ্চেস ক্ষতিগ্রস্থ (ইনজুরি) হলে ভেন্ট্রিকুলার ডিপোলারাইযেশান দীর্ঘায়িত হয়। ফলে কিউ-আর-এস কম্পলেক্সও প্রশস্ত হয়ে যায়। বাম দিকের ফ্যাসিকেলগুলির কোন একটিতে সিলেকটিভ ইনজুরি (লেফট হেমিব্লক) ইলেকট্রিকাল এক্সিসটির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
📌 রিপোলারাইজেশান অপেক্ষাকৃত মন্থর। এটি এপিকার্ডিয়াম থেকে এন্ডোকার্ডিয়ামে ছড়িয়ে থাকে। এট্রিয়াল রিপোলাইযেশান কোন নির্ণয়যোগ্য সংকেত বা ডিটেক্টেবেল সিগনাল তৈরী করে না। তবে ভেন্ট্রিকুলার রিপোলাইযেশান একটি টি-ওয়েভ T-Wave সৃষ্টি করে। কিউ-টি ইন্টারভাল ভেন্ট্রিকুলার ডিপোলারাইযেশান এবং রিপোলাইযেশানের সম্পূর্ণ সময়কালটিকে নির্দেশ করে।
টুয়েলভ লিড ইসিজি (12-lead ECG)
📌 ত্বকের সাথে দশটি ইলেকট্রোড জুড়ে দেয়ার মাধ্যমে তৈরী হয় একটি টুয়েলভ-লীড ইসিজি। হাত-পা’র প্রতিটিতে একটি করে ইলেকট্রোড এবং ছয়টি ইলেকট্রোড যুক্ত করা হয় বুকে।📌 সেই সাথে লেফট আর্ম, রাইট আর্ম, লেফট লেগের ইলেকট্রোডগুলি একটি সেন্ট্রাল টারমিনালের সাথে যুক্ত করা হয়।এটি সেন্টার অফ দি চেস্টে একটি বাড়তি ইলেকট্রোড হিসেবে কাজ করে।📌 ডান পায়ে যুক্ত হওয়া ইলেকট্রোডটি , আর্দিং ইলেকট্রোড হিসেবে কাজ করে।📌 এই ইলেকট্রোডের জোড়াগুলি বা সেটগুলো থেকে যে রেকর্ডিং পাওয়া যায় ডাকে ইসিজির বারোটি লীড হিসেবে বর্ণণা করা হয়। তিনটি গ্রুপের সমন্বয়ে গঠিত এরা : তিনটি ডাইপোল লিম্ব লিডস, তিনটি অগমেন্টেড বা বর্ধিত ভোল্টেজ লিম্ব লিডস, এবং ছয়টি ইউনিপোল চেস্ট লীডস।
📌 লিড ওয়ান , টু এবং থ্রী ডাইপোল লিম্ব লীডস। লিম্ব ইলেকট্রোডের জোড়াগুলি থেকে সংগ্রহীত রেকর্ডিংকে রেফার করে এই লিম্বগুলি।
📌 লিড ওয়ান, রাইট ( নেগেটিভ) এবং লেফট ( পজিটিভ) আর্মের মধ্যকার সিগনালকে রেকর্ড করে। লিড টু রাইট( নেগেটিভ) এবং লেফট লেগ ( পজিটিভ) এর মধ্যকার সিগনালকে রেকর্ড করে। লিড থ্রী , লেফট আর্ম (নেগেটিভ) এবং লেফট লেগ (পজিটিভ)এর মধ্যকার সিগনালকে রেকর্ড করে। ফশ্রুতিতে, এই তিনটি লীড, ফ্রন্টাল প্লেনের তিনটি ভিন্ন ভিন্ন অক্ষে ইলেকট্রিকাল এক্টিভিটিকে রেকর্ড করে।
📌 লীডস এভিআর, এভিএল, এভিএফ হচ্ছে অগমেন্টেড ভোল্টেজ লিম্ব লীডস।📌 একটি লিম্ব ইলেকট্রোড এবং মডিফাইড সেন্ট্রাল টার্মিনালের মাঝে ইলেকট্রিকাল এক্টিভিটিকে রেকর্ড করে এরা।
📌 যেমন, লীড এভিএল, লেফট আর্ম (পজিটিভ) এবং সেন্ট্রাল টার্মিনালের মাঝে সিগনালকে রেকর্ড করে। রাইট আর্ম এবং লেফট লেগের ইলেকট্রোড দুটিকে সংযুক্ত করলে এই টার্মিনালটি পাওয়া যায়।
📌 একইপ্রকারে, রাইট আর্ম (এভিআর) এবং লেফট লেগ (এভিএল) থেকেও অগমেন্টেড সিগনাল সংগ্রহ করা সম্ভব।
📌 এই লিডগুলি একটি ফ্রন্টাল প্লেনের সাপেক্ষে ইলেকট্রিকাল এক্টিভিটিকে রেকর্ড করে, যেখানে প্রতিটি লিডের মাঝে দূরত্ব ১২০ ডিগ্রীর মত। সুতরাং , লিড এভিএফ একটি ৯০ প্লাস ডিগ্রী অক্ষে এক্টিভিটিকে পর্যবেক্ষণ করে, লিড এভিএল দেখে একটি মাইনাস ৩০ ডিগ্রী অক্ষে, এবং তদ্রূপ।
📌 ডিপোলারাইযেশান যখন একটি পজিটিভ ইলেকট্রোডের দিকে যায়, ইসিজি’ত একটি পজিটিভ ডিফ্লেকশান তৈরী করে।📌 ডিপোলাইরেযান এর বিপরীত দিকে ধাবন করলে একটি নেগেটিভ ডিফ্লেকশান পাওয়া যায়।
📌ভেন্ট্রিকুলার ডিপোলাইযেশানের গড় ভেক্টরটি “ ফ্রন্টাল কার্ডিয়াক এক্সিস” হিসেবে পরিচিত।📌 ভেক্টর যখন লীডের রাইট এঙ্গেলে থাকে, উক্ত লীডের ডিপোলারাইযশানটি তখন একই সাথে নেগেটিভ এবং পজিটিভ ( অর্থাৎ আইসোইলেকট্রিক)।
📌এক্সিস অফ ডিপোলারাইযেশানের প্রধান ভেক্টর ষাট ডিগ্রী। সাধারণ কার্ডিয়াক এক্সিস -৩০ থেকে +৯০ ডিগ্রী এর মধ্যে হয়ে থাকে।
📌 চেস্ট লীডের সংখ্যা ছয়টি। ভি-ওয়ান থেকে ভি-সিক্স।
📌 হার্টের ওপর,- চেস্টের এন্টেরিওর ( বুকের সামনে বা ওপরে) এবং ল্যাটেরাল লেফট সাইডের (বামপাশে বুকের ধার ঘেষে) ওপর - লিডগুলি বসানো হয়।
📌 প্রতিটি লিড , করেসপন্ডিং চেস্ট ইলেকট্রোড ( পজিটিভ) এবং সেন্ট্রাল টার্মিনাল ( নেগেটিভ ) এর মধ্যবর্তী সিগনালকে রেকর্ড করে।
📌 লিড ভি-ওয়ান ও ভি-টু রাইট ভেন্ট্রিকেলের ওপর থাকে।
📌 ভি-থ্রী ভিফোর থাকে ইন্টার ভেন্ট্রিকুলার সেপ্টামের ওপর।
📌 আর ভি-ফাইভ এবং ভি-সিক্স থাকে লেফট ভেন্ট্রিকেলের ওপর। লেফট ভেন্ট্রিকেলের মাসের ম্যাস বেশী। যেকারণে কিউ-আর-এস কম্পলেক্সর গঠনে মূল অবদান রাখে লেফট ভেন্ট্রিকেল।
📌 বিভিন্ন চেস্ট লীড অনুযায়ী , কিউ-আর-এস কমপ্লেক্সের আকৃতি ভিন্ন ভিন্ন হয়।📌 ডিপোলারাইযেশান প্রথম হয় ইন্টারভেন্ট্রিকুলার সেপ্টামে। সেখানে এটি বাম থেকে ডানদিকে সরে যায়। এর ফলে লিড ভি-সিক্সে একটি প্রাথমিক নেগেটিভ-ডিফ্লেকশান দেখা দেয় - কিউ ওয়েভ Q-wave।
📌 এবং লিড ভি-ওয়ানে একটি প্রাথমিক পজিটিভ ডিফ্লেকশান - আর ওয়েভ R-Wave। ডিপোলারাইযেশানের দ্বীতিয় দশায় বডি অফ দি লেফট ভেন্ট্রিকেল সক্রিয় হয়। এটি ভি-সিক্সে একটি বৃহৎ পজিটিভ ডিফ্লেকশান বা আর-ওয়েভ তৈরী করে ( তদানুযায়র পরিবর্তন থাকে ভি-ওয়ানে)। তৃতীয় এবং চূড়ান্ত দশায়, রাইট ভেন্ট্রিকেল জড়িত। আর-ভি একটি ছোট নেগেটিভ ডিফ্লেকশান না এস-ওয়েভ তৈরী করে ভি-সিক্সে।
টুয়েলভ লীড ইসিজি পাঠ ও পর্যবেক্ষণের ক্রমধারা( interpretation of twelve lead ECG)
📌 রিদম স্ট্রিপ (লিড টু) - হার্টের রেট এবং রিদম নির্ধারণের জন্য
📌 কার্ডিয়াক এক্সিস - লিড ওয়ান এবং টু’তে কি-আর-এস পজিটিভ হলে কার্ডিয়াক এক্সিস নর্মাল
📌 পি-ওয়েভের P-Wave আকৃতি - পি ওয়েভ দীর্ঘ হওয়ার (পি-পালমোনাল) অর্থ রাইট এট্রিয়ামের আকার বৃদ্ধি ; পি-ওয়েভ নচট বা খাঁজাকাটা ( পি-মাইট্রাল) অর্থ লেফট এট্রিয়ামের আকার বৃদ্ধি।
📌 পি-আর ইন্টারভাল P-R interval : ০.১২-০.২০ সেকেন্ড নর্মাল। পি-আর ব্যবধান দীর্ঘায়িত হওয়ার অর্থ এট্রিওভেন্ট্রিকুলার নোডাল কন্ডাকশান কোথাও বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছে। পি-আর ইন্টারভাল সংক্ষিপ্ত হয় ওলফ-পার্কিন্সন-হোয়াইট সিন্ড্রমে।
📌 কিউ-আর-এস ডিউরেশান QRS duration (প্রস্থ) : যদি ০.১২ সেকেন্ডের বেশী হয়, তাহলে ভেন্ট্রিকুলার কন্ডাকশানটি অস্বাভাবিক। ( লেফট বা রাইট বান্ডেল ব্রাঞ্চ ব্লক)
📌 কিউ-আর-এস এমপ্লিচুড QRS amplitude (উচ্চতা) : মেদহীন কমবয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে বড় ধরণের কিউ-আর-এস কম্পলেক্স পাওয়া যায়। এছাড়াও লেফট ভেন্ট্রিকুলার হাইপারট্রোফির ক্ষেত্রেও এমন ঘটে থাকে।
📌 কিউ-ওয়েভস Q-waves : পূর্বোক্ত মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশানের ক্ষেত্রে কিউ-ওয়েভ প্রকট হতে পারে।
📌 এস-টি সেগমেন্ট ST segment : এসটি সেগমেন্ট ইলিভেশান বা আইসো ইলেকট্রিক লাইন থেকে ওপরে উঠে যাওয়া মায়োকার্ডিয়াল ইফার্কশান, পেরিকার্ডাইটিস বা লেফট ভেন্ট্রিকুলার এনিউরিযম নির্দেশ করে ; এস-টি সেগমেন্ট ডিপ্রেশান ইশকেমিয়া বা ইনফার্কশানকে নির্দেশ করে।
📌 টি-ওয়েভস T-wave: টি-ওয়েভস ইনভার্শানের T-wave invertion বহু কারণ আছ। যেমন মায়োকার্ডিয়াল ইশকেমিয়া বা ইনফার্কশান, এবং ইলেকট্রোলাইট ডিস্টার্বেন্স।
📌কিউ-টি ইন্টারভাল Q-T interval : সাধারণতঃ ০.৪২ সেকেন্ডের কম হয় কিউটি ইন্টার্ভাল। জন্মগত লং-কিউটি সিনড্রোম, পটাশিয়াম-ম্যাগনেশিয়াম-ক্যালশিয়ান মাত্রা কমে যাওয়া, এবং অন্যান্য কিছু ড্রাগসের ফলে কিউটি ব্যাবধান দীর্ঘায়িত হতে পারে।
📌ইসিজি পাঠের প্রচলিত রীতি :
ইলেক্ট্রোডের দিকে ডিপোলারাইযেশান - পজিটিভ ডিফ্লেকশান
ইলেকট্রোডের বিপরীতে ডিপোলারাইযেশান - নেগেটিভ ডিফ্লেকশান
সেন্সিটিভিটি : ১০ মিমি = ১ এমভি
পেপার স্পীড : ২৫ মিমি প্রতি সেকেন্ড
প্রতিটি বড় (৫ মিমি) স্কয়ার : ০.২ সেকেন্ড
প্রতিটি ছোট স্কয়ার (১ মিমি) : ০.০৪ সেকেন্ড
হার্ট রেট = ১৫০০ / আর-আর ইন্টারভাল ( মিমি) ( অর্থাৎ ৩০০ ভাগ বিটগুলির মাঝে বিদ্যমান বড় স্কয়ারের সংখ্যা)
এক্সারসাইজ ইসিজি বা স্ট্রেস ইসিজি
এক্সারসাইজ বা স্ট্রেস ইসিজি একটি ১২ লিড ইসিজি। কোন ট্রেডমিল বা বাইসাইকেল আর্গোমিটারে এক্সারসাইজরত অবস্থা এই ইসিজি রেকর্ড করা হয়। এটি রেস্টিং ইসিজির সমতুল্যই।
তবে এই ইসিজির সময় লিম্ব ইলেকট্রোডগুলি কবজি এবং এংকেলের পরিবর্তনে কাঁধ এবং হিপসে জুড়ে দেয়া হয়। সবচেয়ে বেশী ব্যবহার করা হয় - দি ব্রুস প্রটোকল। একটি এক্সারসাইজ ইসিজির সময়, রক্তচাপ রেকর্ড করা হয় এবং বিভিন্ন উপসর্গগুলির এসেসমেন্ট করা হয়। যদি পরীক্ষাকালে, এনজাইনা হয়, রক্তশাপ কমে যায় অথবা বৃদ্ধি না পায়, অথবা যদি এসটি সেগমেন্টে এক মিমি এর বেশী বিচ্যুতি লক্ষ্য করা যায়, তাহলে পরীক্ষাটিকে পজিটিভ বিবেচনা করা হয়। সাসপেক্টেড এনজাইনার রোগীদের ক্ষেত্রে , করোনারী আর্টারী ডিযিযের রোগ নিশ্চিতকরণ ( কনফার্মিং ডায়াগনোসিস)-এ এক্সারসাইয টেস্টিং গুরুত্বপূর্ণ। এই সকল পরিস্থিতিতে এই পরীক্ষার সেন্সিটিভিটি এবং স্পেসিফিসিটি ভাল। করোনারী আর্টারী ডিযিযের রোগীদের ক্ষেত্রে ফলস নেগেটিভ রেজাল্ট পাওয়া যায়। আবার , পজিটিভ টেস্ট রেজাল্টের প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রেই যে করোনারী ডিযিয coronary diiease আছে এমন নয়। কম ঝুঁকিপন্ন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এটি বিশেষ ভাবে সত্য, যেমন উপসর্গহীন কমবয়সী বা মাঝবয়সী মহিলাগণ। এদের ক্ষেত্রে একটি এবনর্মাল রেসপন্স , ফলস পজিটিভ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী থাকে ট্রু পজিটিভের তুলনায়। একিউট করোনারী সিন্ড্রম, ডিকম্পনেসেটেড হার্ট ফেইলিওর, সিভিয়ার হাইপারটেনশানের ক্ষেত্রে স্ট্রেস টেস্ট করা যায় না (কন্ট্রাইন্ডিকেটেড)।







কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন