শনিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২১

যে ৫ টি খনিজ উপাদানের ঘাটতি-বাড়তি দুটোই বিপদজনক

শর্করা, আমিষ, চর্বি। এসব আমাদের খাদ্যতালিকার অর্গানিক এলিমেন্ট। বা জৈব উপাদান। একইরকম ভাবে কিছু অজৈব উপাদান বা ইনঅর্গানিক এলিমেন্টও রয়েছে, যেগুলি আমাদের খাদ্য তালিকায় থাকা অনিবার্য। এই খনিজ উপাদানগুলোর ঘাটতি বা বাড়তি, দুই প্রকারেই শরীরে নানান উপসর্গের সৃষ্টি হয়।



 অনেক মানুষ নিজে নিজে, চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যাতীতই, এসব উপাদানের সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করে থাকেন। যেটি অবশ্যই বিপদজনক। তাছাড়া শরীরে আগে থেকে অস্তিত্বমান রোগ ব্যাধির কারণেও এসব খনিজ অনেক সময় ঠিক মত শোষণ হতে পারে না। অনেকক্ষেত্রে শরীর থেকে নিষ্কাশনও হয় না যথাযথ রূপে। যেমন আয়রন বা লৌহের আধিক্যে হিমোক্রোমাটোসিস বা হিমোসিডারোসিস হয়। ফ্লোরাইড থেকে ফ্লুরোসিস।

 ল্যাবের পরীক্ষায় এসব খনিজের যে মাত্রা নির্ণয় করা যায় সেখান থেকে খাদ্যে সঠিক পরিমাণে এই উপাদানগুলি গ্রহণ করা হচ্ছে কি না, সেটি নিশ্চিত করা মুশকিল। যেকারণে খাদ্য তালিকার সরাসরি মূল্যায়ন জরুরী।

 

ক্যালসিয়াম এবং ফসফেট :

 

 📌 ক্যালসিয়াম একটি ক্যাটায়ন। অন্য কোন ক্যাটায়নের ক্যালসিয়ামের মত প্রাচুর্য নেই মানবশরীরে। শক্তিশালী ‘হোমিওস্টেটিক মেকানিযম’ দেহের মোট আয়নিত ক্যালসিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে - অর্থাৎ, শরীরতত্ত্বীয় বহু গুরুত্বপূর্ণ কর্মকান্ড আয়নিত ক্যালসিয়ামের ওপর নির্ভরশীল।

📌 ওয়ার্ল্ড-হেলথ-অর্গানাইজেশানের নির্দেশনায় , খাদ্যে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয় মাত্রা বিশ্বের অঞ্চল ভেদে ভিন্ন ভিন্ন। যেসব এলাকায় হাঁড় ‘ফ্র্যাকচার’  এর ঘটনা বেশী ঘটে, সেসব এলাকায় ক্যালসিয়ামের ওপর জোর দেয়া হয়।

 📌 আমাদের গ্রহণকৃত ক্যালসিয়ামের মাত্র বিশ কি তিরিশ শতাংশ শোষণ করে নিতে পারে শরীর। সেটিও নির্ভর ক্যালসিয়ামের খাদ্য উৎসটি কি ছিল। এবং সেই সাথে শরীরের ভিটামিন-ডি’র মাত্রা কিরকম।

 📌 প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়ামের পরিমাণ নির্ভর করে ফসফরাস গ্রহণের ওপর। দেহে, ক্যালসিয়ার ও ফসফরাসের সর্বোচ্চ অনুপাত হতে পারে ১:১। অতিরিক্ত ফসফরাস গ্রহণ ( যেমন দিনে ১-১.৫ গ্রাম) করলে, এবং ক্যালসিয়াম-ফসফরাসের অনুপাত ১:৩ হলে, ‘হাইপোক্যালসেমিয়া’ এবং ‘সেকেন্ডারি প্যারাথাইরোয়ডিযম’ হতে পারে।

📌 শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি থাকলে ক্যালসিয়াম ঠিকমত শোষণ হয় না। ক্যালসিয়ামের অভাবে ‘ইমপেয়ার্ড বোন মিনারেলাইযেশান’ হয়। অর্থাৎ, হাড়ের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত হয়। এবং হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ক্ষয়ের রোগীদের ক্ষেত্রে উচ্চ মাত্রায় ক্যালসিয়ামে গ্রহণের ( চিকিৎসকের পরামর্শ সাপেক্ষে) সম্ভাব্য উপকার আছে।

📌 অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম গ্রহণের ফলে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। তাছাড়া অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামের ফলে “ মিল্ক- এলকালি সিনড্রোম” হতে পারে।

 📌 খাদ্যাভ্যাস জনিত কারণে ফসফেটের অভাব সাধারণতঃ দেখা যায় না। কারণ প্রায় সব ধরণের খাবারেই ফসফরাস থাকে। তবে বৃদ্ধ মানুষ, যারা সব ধরণের খাবার খেতে পারেন না, তাদের ক্ষেত্রে ঘাটতি হতে পারে। প্রক্রিয়াজাতঃ বিভিন্ন খাদ্যেও ফসফেট যোগ করা হয়।

📌 পূর্ণ বয়স্ক মানুষদের যেসব কারণে ফসফেটের অভাব হতে পারে :

- কিডনীর রোগের কারণে যাদের “ রেনাল টিবিউলার ফসফেট লস” হয়

- যেসব রোগী দীর্ঘদিন ধরে “ এ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড ” পাচ্ছেন।

- মদ্যপায়ীদের ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায়। যারা সাথে উচ্চ শর্করা সম্পন্ন খাদ্য গ্রহণ করেন, বিশেষতঃ তাদের।

- যেসব রোগী শিরাপথে পুষ্টি পাচ্ছেন, তাদেরকে পর্যাপ্ত ফসফেট সরবরাহ না করলে , ফসফেটের ঘাটতি দেখা দেয়।

 📌 ফসফেটের অভাবে হাইপোফসফেটেমিয়া হয়। ফসফেটের অভাবে এটিপির ঘাটতি থেকে দেখা দেয় মাংস-পেশীর দুর্বলতা। 

📌 যেসব খাবারে ক্যালসিয়াম আছে :

 

 -   দুধ, টফু

 - কাঁটাযুক্ত মাছ, সবুজ শাকসবজি, শিম, মটরশুঁটি

📌 দিনে যে পরিমাণ ক্যালসিয়াম গ্রহণ পর্যাপ্ত : ৭০০ মিগ্রা

📌  যেসব খাবারে ফসফেট আছে : 

 - বালু দিয়ে ভাজা চীনাবাদাম

 - দুধ, সিরিয়াল জাতীয় খাবার ( শস্য থেকে প্রস্তুতকৃত খাবার), পাউরুটি, মাংস।

📌 দিনে যে পরিমাণ ফসফেট গ্রহণ পর্যাপ্ত : ৫৫০ মিগ্রা

 

আয়রন ( লৌহ):

📌 হিমোগ্লোবিন তৈরীতে আয়রনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও কোষের ভেতরে ইলেকট্রন পরিবহনে আয়রন প্রয়োজন হয়। বেশ কিছু এনজাইমের বিক্রিয়ার ক্ষেত্রেও আয়রন জরুরী।

📌 খাদ্যে আয়রন দুই প্রকার। হিম-আয়রন এবং নন-হিম আয়রন। সিরিয়াল এবং শাকসবজিতে নন-হিম আয়রন থাকে। এই নন-হিম আয়রন তেমন শোষিত হয় না। তারপরও শরীরের সামগ্রিক আয়রনের পরিমাণে এটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। অন্যদিকে শরীরে অধিক শোষণ হয় হিম-আয়রনের। হিম-আয়রনের উৎস প্রাণিজ।

📌 যেসব ফল এবং শাকসবজিতে ভিটামিন সি থাকে, তারা শরীরে আয়রনের শোষণ বৃদ্ধি করে। অন্যদিকে চায়ে থাকা ট্যানিন আয়রনের শোষণ কমিয়ে দেয়।

📌 একই খাবারে ক্যালসিয়াম এবং আয়রন থাকলে আয়রন কম শোষিত হয়। এর ফলে, যাদের শরীরে আয়রনের পরিমাণ ইতিমধ্যেই অপর্যাপ্ত, তাদের ক্ষেত্রে আয়রনের ঘাটতি সৃষ্টি হতে পারে।

📌 সাধারণ অবস্থায় মানুষের শরীর থেকে আয়রন কখনও বিপাকীয় কর্মকান্ডের মাধ্যমে নিষ্কাশিত হয় না। যেকারণে শরীরে আয়রনের মাত্রা মূলতঃ শরীর কর্তৃক আয়রনের শোষণের ওপর নির্ভর করে। ক্ষুদ্রান্ত্রের গাত্রে অবস্থিত কোষ - এন্টারোসাইট এই মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। যে হরমোনের মাধ্যমে করে তার নাম ‘ হেপসিডিন’। লিভার থেকে এই হরমোন ক্ষুদ্রান্ত্রে আসে। শরীরের আয়রনের মাত্রা কমে গেলে এই হেপসিডিন নিঃসরণ কমে যায়। তখন ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে আরও বেশী পরিমাণে আয়রন বেরিয়ে রক্তপ্রবাহে চলে আসে।

📌 প্রতিদিনই দেহত্বকের কোষ ক্ষয় হয় এবং ঝরে পড়ে। এর থেকে, এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের অন্যান্য ক্রিয়ায় এক মিলিগ্রামের মত আয়রন ক্ষয় হয় প্রতিদিন আমাদের শরীর থেকে। শরীর থেকে প্রতিদিন মাত্র ২ মিলি’র বেশী রক্ত ক্ষয় হলেই আয়রন গ্রহণের দৈনিক মাত্রা দ্বিগুণ করা প্রয়োজন। মাসিকের সময়, প্রায় ২০ মিগ্রা’র মত হারিয়ে যায় শরীর থেকে। মাসিকের সময় রক্তের পরিমাণ বেশী হলে, আয়রনের ক্ষয় আরও বেশী হয়।

 📌 আয়রনের ঘাটতির প্রধান পরিণাম আয়রন ডেফিশিয়েন্সি এনেমিয়া। বিশ্বজুড়ে, প্রায় সকল অঞ্চলেই স্বাস্থ্যহীনতার একটি প্রধান পুষ্টিগত কারণ আয়রনের অভাব। ধারণা করা হয়, যুক্তরাজ্যের মত দেশেও শতকরা দশভাগ নারী আয়রনের অভাবে ভুগে থাকেন।

 📌 মাঝে মাঝে খাদ্যে অতিরিক্ত আয়রন গ্রহণের ঘটনা দেখা যায়। অতিরিক্ত আয়রন লিভারে গিয়ে জমা হয়। বিরল ক্ষেত্রে এর ফলে লিভার সিরোসিস হতে পারে। জন্মগত ত্রুটির ফলে অনেক মানুষের শরীরে আয়রন শোষণের মাত্রা সাধারণের চেয়ে বেশী। এদের ক্ষেত্রে ‘ হিমোক্রোমাটোসিস’ হতে পারে।

📌 লৌহের খাদ্য উৎসগুলি হল :

- কলিজা, গরু-খাসির মাংস ( হিম আয়রন)

- শাকসবজি, হোলহুইট ব্রেড

📌দিনে যে পরিমাণ লৌহ গ্রহণ পর্যাপ্ত : ৮.৭ মিগ্রা,  পঞ্চাশ বছরের কম বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে ১৪.৮ মিগ্রা

 

আয়োডিন

 📌 থাইরয়েড হরমোন তৈরী হওয়ার জন্য আয়োডিন গুরুত্বপূর্ণ।

 📌 সামুদ্রিক মাছ, সী-উইড এবং সমুদ্রের কাছাকাছি উৎপন্ন অন্যান্য খাদ্যে আয়োডিন থাকে। মাটি এবং জলের পরিমাণই সেখানে উৎপাদিত খাদ্যে আয়োডিনের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেয়। পৃথিবীর সর্বোচ্চ পাহাড়ি এলাকাগুলো যেমন, আলপস পর্বতমালা, হিমালয় অঞ্চলে আয়োডিনের অভাব প্রকট। এছাড়া বাংলাদেশের মত এলাকাতে, যেখানে সমভূমি এলাকা নিত্যই প্লাবিত হয়, সেখানেও আয়োডিনের অভাব দেখা দেয়।

 📌 ধারণা করা হয়, পৃথিবীতে প্রায় এক বিলিয়ান মানুষ খাদ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়োডিন গ্রহণ করেন না। ফলস্বরূপ আয়োডিনের অভাব জনিত রোগগুলির ঝুঁকিতে রয়েছেন তারা। এর মধ্যে প্রধান হল ‘গয়টার’ (ঘেগ রোগ)

প্রায় দু’শ মিলিয়ান মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হন বিশ্বজুড়ে। যেসব এলাকায় নারীদের মাঝে ঘেগ রোগের প্রাদুর্ভাব থাকে, সেখানে এক শতাংশ শিশু “ ক্রেটিনিযম” নিয়ে জন্মায়।

এসব শিশুদের নানান মানসিক এবং শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকে। বাদবাকী জনসংখ্যাতেও , বধিরতা, জড়তা, শিক্ষায় অক্ষমতা দেখা দেয়।

 📌 নবজাতকের ক্রেটিনিযম প্রতিরোধের সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে গর্ভবতী মায়ের শরীরে সঠিক মাত্রায় আয়োডিন নিশ্চিত করা। সন্তান ধারণের বয়সে রয়েছেন এমন নারীদের প্রতি ৩-৫ বছর ১-২ মিলি আয়োডিনযুক্ত পপি সিড অয়েল (৪৭৫-৯৫০ মিগ্রা আয়োডিন) ইন্ট্রামাস্কুলার ইঞ্জেকশানরূপে দেয়ার মাধ্যমে এই মাত্রা বজায় রাখা যেতে পারে।

অথবা,

পূর্ববয়স্ক এবং শিশু সবাইকেই প্রতি ছয়মাস বা একবছর অন্তর আয়োডিনযুক্ত তেল মুখে খাওয়ানো যেতে পারে

অথবা,

রান্নাবান্নার জন্য আয়োডিন যুক্ত লবণ ব্যবহার করতে হবে।

📌 যেসব খাবারে আয়োডিন থাকে :



 - সি-ইউড ( আয়োডিনের চমৎকার উৎস)

 - দুধ এবং দুগ্ধজাতঃ খাবার

 - সামুদ্রিক মাছ

📌দৈনিক আয়োডিনের পর্যাপ্ত পরিমাণ : ১৪০ মাইক্রোগ্রাম

 

জিংক 

 📌 সবজি এবং প্রাণিজ উৎসের অধিকাংশ খাবারে জিংক থাকে।

📌 এটি অনেক এনজাইমেরই একটি জরুরী উপাদান। যেমন কার্বনিক এনাহাইড্রেয, এলকোহল ডিহাইড্রোজেনেয এবং এলকালাইন ফসফাটেয।

📌 যেসব রোগীরা দীর্ঘ দিন শিরাপথে পুষ্টি পাচ্ছেন, জিংকের অভাবে তাদের ‘একিউট জিংক ডেফিশেন্সি’ দেখা দিতে পারে। অর্থাৎ জিংকের ঘাটতি হঠাৎই প্রকট রূপে প্রকাশ পায়। এক্ষেত্রে ডায়রিয়া হয়। মানসিক অসুস্থতা প্রকাশ পায়। একটি ভেজা এক্সিমার মত প্রদাহ হতে পারে ত্বকে বিশেষ করে, মুখের চারপাশে দেখা দেয়। চুল পড়াও থাকতে পারে সাথে।

📌 ক্রনিক জিংক ডেফিশেন্সি বা জিংকের ঘাটতি জনিত উপসর্গতে ভুগতে দেখা যায় যদি

- খাদ্যে জিংকের অভাব থাকে

- অন্ত্রের অসুখের কারণে জিংক শোষণ হতে না পারে

- মদ্যপানের অভ্যাস এবং তার সাথে জড়িত লিভার সিরোসিস

এর ফলে অত্যান্ত বিরল জন্মগত রোগ এক্রোডারমাটাইটিস এন্টারোপ্যাথিকার বৈশিষ্ট্যগুলো দেখা দেয় :

- শরীরের বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া

- মাথার চুল পড়ে যাওয়া

- দীর্ঘদিন বা ক’দিন পরপরই ডায়রিয়া হওয়া

📌 ধারণা করা হয়, জিংকের অভাবে সারা বিশ্বের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশের পূর্ণাঙ্গ শারীরিক উচ্চতার প্রাপ্তি ঘটে না। মধ্যপ্রাচ্যে ডোয়ারফিযম এবং হাইপোগোনাডিযামের জন্য জিংকের দীর্ঘদিনের অভাবকে দায়ী মনে করা হয়। অনাহারের ফলে, জিংকের অভাবে , রোগ প্রতিরোধ ব্যাবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ থাইমাসের সংকোচন ঘটতে পারে।

📌 জিংক সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করলে :

- ত্বকের নানান ঘা ও ক্ষত দ্রুত সারতে পারে।

- জীবনযাত্রার সার্বিক মানে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে

- খাদ্যে রুচি বৃদ্ধি হয়

- জিংকের অভাবজনিত অবস্থার সাথে সম্পর্কিত মুমূর্ষতার উপশম  

- ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার ফলে শিশু মৃত্যুর হার কমানো যেতে পারে

 

📌 যেসব খাবারে জিংক থাকে :

 - রেড মিট , অর্থাৎ গরু ও খাসির মাংস

 - সামুদ্রিক মাছ

 - দুগ্ধজাতঃ খাবার

 - হোল হুইট ব্রেড

📌 দৈনিক যে পরিমাণ জিংক পর্যাপ্ত : পুরুষের জন্য ৯.৫ মিগ্রা , নারীদের ক্ষেত্রে ৭ মিগ্রা 

খেয়াল রাখুন নিজের, সুস্থ থাকুন। 

----------------------------------- ---------------------------

written by staff-writer

© medicaldiari.blospot.com

২টি মন্তব্য:

  1. শিক্ষণীয় ও নিজের জন্য হলেও জানা প্রয়োজন, খুব উপকারী নিবন্ধ।ধন্যবাদ লেখককে।

    উত্তরমুছুন
  2. পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ অসংখ্য। সুস্থ থাকবেন, নিজের খেয়াল রাখবেন।

    উত্তরমুছুন

নিউরোলজির বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষা

  লোকালাইজিং   লেশান্স   ইন দি সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম - ( সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে ক্ষত বা লেশানের অবস্থান নির্ণয় )   রোগীর হিস্ট্রি নি...